5 Tips about ছাদ বাগানের ড্রাগন গাছ You Can Use Today
5 Tips about ছাদ বাগানের ড্রাগন গাছ You Can Use Today
Blog Article
এই স্মার্ট ইরিগেশন সিস্টেম একবার সেটাপ করে নিলে, নিয়মিত সময় অনুযায়ী অটোম্যাটিক ভাবে গাছে পর্যাপ্ত পরিমান পানি পরে আবার পুনরায় অটোম্যাটিক ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে।
ফলের ব্যবহার : ফিন্সজে রেখে ঠাণ্ডা করে খেলে বেশি ভালো লাগে। ফল থেকে রস তৈরি করা যায়। এর ফুলও খাওয়া হয়। খাওয়ার জন্য ফলকে চাকু দিয়ে লম্বালম্বিভাবে দুই ফালি করে ফেলা হয়। তারপর চামচ দিয়ে কুরে কুরে নরম শাঁস তুলে খাওয়া যায়। এ ছাড়া খোসা ছাড়িয়ে ছোট ছোট টুকরো করে কেটে কাঁটাচামচ দিয়ে খাওয়া যায়। বীজসহ শাঁস খাওয়া হয়। বীজ চিবিয়ে না খেলে তা কখনো হজম হয় না। এমনকি পরিমাণে বেশি খেলে এ ফল সহজে হজম হয় না। বিশেষ করে লাল শাঁসবিশিষ্ট ড্রাগন ফলগুলো খাওয়ার পর প্রস্রাবের রঙও লাল হয়ে যায়।
১. এই ফল ক্যারোটিন সমৃদ্ধ থাকায় চোখ ভালো রাখে।
ড্রাগন ফ্রুট গাছ ক্যাকটাস সদৃশ্য এবং ছোট গোলাকার ফলের ভিতরের অংশ সাধারনত লাল ও সাদা বর্ণের হয়ে থাকে। ড্রাগন ফলের ভিতরের অংশে ছোট ছোট নরম বীজ থাকে। আমাদের দেশের আবহাওয়া ড্রাগন ফল চাষের জন্য উপযুক্ত এবং এখন পর্যন্ত পরিক্ষামূলক চাষেও ভালো ফলাফল পাওয়া গেছে। আপনি চাইলে বাড়ির ছাদ বাগানে বড় টবে বা ড্রামে ড্রাগন ফল চাষ করে শখ পুরণ ও পুষ্টি আহরণ দুটোই করতে পারেন। নিম্নে ছাদ বাগানে ড্রাগন ফল চাষ পদ্ধতি বিস্তারিত ভাবে বর্ণনা করা হলো।
ড্রাগন ফল মূলত আমেরিকার প্রসিদ্ধ একটি ফল যা বর্তমানে আমাদের দেশেও ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। ড্রাগন ফলের গাছ এক ধরনের ক্যাকটাস জাতীয় গাছ। এই গাছের কোন পাতা নেই। ড্রাগন ফলের গাছ সাধারনত ১.
কখনোই এর বৃদ্ধির সময় ব্যতীত কোন রাসায়নিক সার প্রয়োগ করবেন না এতে করে বিপদ হতে পারে। যেমন গাছের বৃদ্ধি ব্যাহত হয়। সঠিক পরিমাণে ও সঠিক সময়ে সার প্রয়োগ করতে হবে।
ড্রাগন ফলের উপকারিতা সম্পর্কে আরো জানতে
শুধু মাত্র সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ফোন করুন
ইনোভেশন কর্নার বার্ষিক কর্মপরিকল্পনা
শ্রীলঙ্কা website পদ্ধতি : এ পদ্ধতিতে পিলার পুঁতে দিয়ে চারা লাগিয়ে দিয়ে পিলারের সঙ্গে বেঁধে দিতে হয়। পিলারের চার দিকে বাঁশের চ্যাগারের উপরে মোটর গাড়ির পুরাতন টায়ার দিয়ে তার উপর গাছের শাখাগুলোকে বাড়তে দেয়া হয়।
২) কোস্টারিকা ড্রাগন ফল এর বাইরের খোসা ও ভেতরের শাঁস উভয়ের লাল রঙের হয়।
কাটিংয়ের মাধ্যমে বংশ বিস্তার ড্রাগন ফলের বংশ বিস্তার অত্যন্ত সহজ। বীজ দিয়েও বংশ বিস্তার করা যেতে পারে। এতে ফল ধরতে একটু বেশি সময় লাগে এবং হুবহু মাতৃগুণ বজায় থাকে না। সে জন্য কাটিংয়ের মাধ্যমে বংশ বিস্তার করাই উত্তম। কাটিংয়ের সফলতার হার প্রায় শত ভাগ এবং ফল তাড়াতাড়ি ধরে। কাটিং থেকে উৎপাদিত একটি গাছে ফল ধরতে ১২-১৮ মাস সময় লাগে। সাধারণত বয়স্ক এবং শক্ত শাখা কেটে (১-১.
গাছে নতুন ডালপালা ছাড়ার সময়ে এবং কুড়ি তৈরীর সময়ে মাটি সর্বদা আদ্র রাখতে হবে খরা মৌসুমে প্রতি ১ দিন পর পর টবের মাটিতে জল দিতে হবে।
পানি সেচ : অতিরিক্ত পানি দেয়া এবং অতি কম দেয়া উভয়ই গাছের জন্য ক্ষতিকর। অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে, বেশি পানি দেয়ার ফলে বিভিন্ন রোগে গাছ আক্রান্ত হয়, এমনকি মারা যায়। এ জন্য গাছের গোড়া শুকালেই কেবল পানি দেয়া যাবে, গোড়া ভেজা থাকলে কোনো মতেই তাতে পানি দেয়া যাবে না। কিছু গাছ বেশি পানি গ্রহণ করে (ড্রাগন, নারিকেল) অনেক গাছে পানি কম লাগে (শিম, মরিচ, বেগুন)। বৃষ্টি বা নালায় জমে থাকা পানি গাছ বেশি পছন্দ করে, বিশুদ্ধ পানি নহে। তবে সকাল বেলা গাছে পানি সেচ দেয়া উত্তম।